০১:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফেনী পাসপোর্ট অফিসের ঘুষ দুর্নীতির গডফাদার  কামরুল হয়েছেন আঙুল ফুলে কলাগাছ

Reporter Name
  • Update Time : ১০:৫৬:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ১৩৪ Time View
শীতার্ত মানুষের পাশে দাড়াতে আসুন
মানবিক আবেদন

স্টাফ রিপোর্টার : ঘুষের টাকা হয়েছেন আঙুল ফুলে কলাগাছ। ফেনী পাসপোর্ট অফিসের ঘুষের গডফাদার হিসেবে পরিচিত নয়াচর, মানিকগঞ্জের  এই  কামরুজ্জামান যিনি কামরুল নামেই সর্বাধিক পরিচিত।  যার মাসিক ঘুষের টাকা ইনকাম ১ -১.৫ লক্ষ টাকা।  এছাড়া আছে ইয়াবা, ফেনসিডিল, মদ সেবন সহ মাদকের রমরমা ব্যবসা।  বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায় , কৃষক থেকে অবৈধ উপায়ে মাস্টার রোলে চাকরি পেয়ে আজ লক্ষ কোটি টাকার মালিক । তার এই ঘুষের টাকায় শ্বশুর বাড়ি লোক জনের নামে গড়েছেন প্রচুর অবৈধ সম্পদ, দিয়েছেন সরকারি টেক্স ফাঁকি করেছেন পাকা বাড়ি ও ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও কিনেছেন জমি। এমন কি কামরুলের পরিবার অনেক সদস্যা সরকারের পাসপোর্ট বিভাগে চাকুরিতে বহাল আছেন। একই পরিবারের এত সংখ্যক সদস্য পরিচয়ে কি ভাবে তারা চাকুরি রত তা রহস্যময়।  অনুসন্ধানে জানা যায়, তার সাথে একটি চক্র রয়েছেন যার মাধ্যমে সারা বাংলাদেশে প্রতি পাসপোর্ট অফিসের ঘুষের বিনিময়ে পাসপোর্ট এর  কাজ করা হয়ে থাকে। যা তারা অফিস খরচ বলে নিয়ে থাকে।  এই চক্রের মধ্যে কামরুলের আপন ভাই সহ  পরিবার পরিজনের ৫ জন সদস্য বিভিন্ন পাসপোর্ট অফিস কর্মরত আছেন। এদের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রচার করতে গেলে আসে প্রাণ নাশ ও গুম হবার হুমকি। কামরুল  পরিচিত আত্মীয় সিআইডি কর্মচারী বলে জানায় যায় , তার ছত্রছায়া ও ক্ষমতা অপব্যবহার এর চলে সব। ছাত্রলীগ ও যুবলীগ এর নেতাদের সাথে বেশ ভালো শক্ষতা ছিলো তার, অনেক সংবাদ কর্মীকে প্রাণ নাশের হুমকি দিয়েছেন।  রোহিঙ্গা দের পাসর্পোট তৈরিতে ছিল তার বিশেষ ভূমিকা, নিতেন ৫০ হাজার -১ লক্ষ টাকা।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

ফেনী পাসপোর্ট অফিসের ঘুষ দুর্নীতির গডফাদার  কামরুল হয়েছেন আঙুল ফুলে কলাগাছ

Update Time : ১০:৫৬:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫

স্টাফ রিপোর্টার : ঘুষের টাকা হয়েছেন আঙুল ফুলে কলাগাছ। ফেনী পাসপোর্ট অফিসের ঘুষের গডফাদার হিসেবে পরিচিত নয়াচর, মানিকগঞ্জের  এই  কামরুজ্জামান যিনি কামরুল নামেই সর্বাধিক পরিচিত।  যার মাসিক ঘুষের টাকা ইনকাম ১ -১.৫ লক্ষ টাকা।  এছাড়া আছে ইয়াবা, ফেনসিডিল, মদ সেবন সহ মাদকের রমরমা ব্যবসা।  বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায় , কৃষক থেকে অবৈধ উপায়ে মাস্টার রোলে চাকরি পেয়ে আজ লক্ষ কোটি টাকার মালিক । তার এই ঘুষের টাকায় শ্বশুর বাড়ি লোক জনের নামে গড়েছেন প্রচুর অবৈধ সম্পদ, দিয়েছেন সরকারি টেক্স ফাঁকি করেছেন পাকা বাড়ি ও ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও কিনেছেন জমি। এমন কি কামরুলের পরিবার অনেক সদস্যা সরকারের পাসপোর্ট বিভাগে চাকুরিতে বহাল আছেন। একই পরিবারের এত সংখ্যক সদস্য পরিচয়ে কি ভাবে তারা চাকুরি রত তা রহস্যময়।  অনুসন্ধানে জানা যায়, তার সাথে একটি চক্র রয়েছেন যার মাধ্যমে সারা বাংলাদেশে প্রতি পাসপোর্ট অফিসের ঘুষের বিনিময়ে পাসপোর্ট এর  কাজ করা হয়ে থাকে। যা তারা অফিস খরচ বলে নিয়ে থাকে।  এই চক্রের মধ্যে কামরুলের আপন ভাই সহ  পরিবার পরিজনের ৫ জন সদস্য বিভিন্ন পাসপোর্ট অফিস কর্মরত আছেন। এদের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রচার করতে গেলে আসে প্রাণ নাশ ও গুম হবার হুমকি। কামরুল  পরিচিত আত্মীয় সিআইডি কর্মচারী বলে জানায় যায় , তার ছত্রছায়া ও ক্ষমতা অপব্যবহার এর চলে সব। ছাত্রলীগ ও যুবলীগ এর নেতাদের সাথে বেশ ভালো শক্ষতা ছিলো তার, অনেক সংবাদ কর্মীকে প্রাণ নাশের হুমকি দিয়েছেন।  রোহিঙ্গা দের পাসর্পোট তৈরিতে ছিল তার বিশেষ ভূমিকা, নিতেন ৫০ হাজার -১ লক্ষ টাকা।